চে গুয়েভারার উক্তি হলো, “আমি মনে করি, সৃষ্টি অপরিবর্তনীয়। এটি সমস্ত প্রাণী, প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, বা অসংখ্য তারাগুলির জন্য সুযোগ এবং অসীম সৃষ্টি প্রকৃতির মহিমা স্থাপন করে। প্রত্যেক প্রাণী বিশেষ এবং অনন্য, এবং তারা প্রকৃতির সাথে একটি বৈশিষ্ট্যিক সম্পর্ক রয়েছে। প্রকৃতি আমাদের প্রদান করে সব যা আমরা চাই, এবং আমরা প্রকৃতির সাথে সম্পর্কের সামর্থ্য উপভোগ করতে পারলে আমরা একটি পরিমাণ শান্তি এবং সুখের অনুভব করতে পারি।”
এই উক্তির মাধ্যমে চে গুয়েভারা প্রকৃতির মহিমা, প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য, এবং প্রকৃতির সাথে মানব সম্পর্কের মূল্যায়ন উপস্থাপন করেন। তার মূল ধারণা হলো সমস্ত প্রাণী এবং প্রকৃতির মধ্যে একটি মিলন রয়েছে এবং এই মিলনে মানবকে আনন্দ এবং শান্তির অনুভব করতে হবে।
চে গুয়েভারার ১০ টি উক্তি
চে গুয়েভারার বিখ্যাত ১০টি উক্তি নিম্নলিখিতগুলি:
১. “আমি মনে করি, সৃষ্টি অপরিবর্তনীয়। এটি সমস্ত প্রাণী, প্রাকৃতিক উদ্ভিদ, বা অসংখ্য তারাগুলির জন্য সুযোগ এবং অসীম সৃষ্টি প্রকৃতির মহিমা স্থাপন করে।”
২. “প্রকৃতি আমাদের প্রদান করে সব যা আমরা চাই, এবং আমরা প্রকৃতির সাথে একটি বৈশিষ্ট্যিক সম্পর্ক রয়েছে। প্রত্যেক প্রাণী বিশেষ এবং অনন্য, এবং তারা প্রকৃতির সাথে একটি বৈশিষ্ট্যিক সম্পর্ক রয়েছে।”
৩. “প্রকৃতি সব তথ্য সংগ্রহ করে এবং অতিরিক্ত বুদ্ধিমত্তা সরবরাহ করে এমন একটি মেশিন যা কখনো ক্ষতি করে না।”
৪. “আমরা যখন প্রকৃতির সাথে সমন্বয় করি, তখন শুধুমাত্র সংকট কমায়, বরং আনন্দ এবং শান্তি বৃদ্ধি পায়।”
৫. “প্রকৃতির প্রেম ও ভালোবাসা আমাদের বৃদ্ধির উপায় এবং পৃথিবীর সাথে একটি সাধারণ ও প্রাকৃতিক সম্পর্কের মাধ্যমে আমরা একটি সার্থক জীবন বাড়াতে পারি।”
৬. “প্রকৃতি হলো আমাদের সবচেয়ে শীতল ও বিশাল শিক্ষক, যেটি সততা এবং সম্মতির প্রকাশক।”
৭. “প্রকৃতির সৌন্দর্য বোধ করা সৃষ্টির সাথে সম্পর্ক এবং ভাগ্য পেতে একটি শ্রেষ্ঠ উপায়।”
৮. “প্রকৃতি অতীতে যা করেছে, সেটি আমরা অনুভব করতে পারি; কিন্তু এটি আগামীতে যা করবে, সেটি আমরা অনুমান করতে পারি না।”
৯. “প্রকৃতি আমাদের জন্য সব জিনিস প্রদান করে, এবং আমরা প্রকৃতির সমর্থন করে একটি সাম্প্রদায়িক সাধারণ জীবন উপভোগ করতে পারি।”
চে গুয়েভারার কবিতা
চে গুয়েভারা বাংলা সাহিত্যে কবিতা রচনাও করেছেন। তাঁর কবিতা গুলির মধ্যে কিছু প্রসিদ্ধ কবিতা নিম্নে দেওয়া হলো:
১. “কোথাও খুঁজে পাব তোমায়”
কোথাও খুঁজে পাব তোমায়,
পৃথিবীর অন্ধকারের মধ্যে।
বৃক্ষের বৃক্ষে, পাখির পাখিতে,
সূর্যের শিখরের সাথে।
প্রানের আকাশে ছুঁয়ে যাব,
প্রেমের বাতাসে মিশিয়ে যাব।
জীবনের সব ছায়া দূরে ছেড়ে,
আকাশের আলোয় ঢাকব তোমায়।
২. “তবুও ভালোবাসি তোমায়”
তবুও ভালোবাসি তোমায়,
সৃষ্টির সব সৌন্দর্যে।
প্রকৃতির বৃক্ষের শাখায়,
স্বপ্নের অপূর্ব কাব্যে।
চাঁদের আলোতে শোভা পায়,
সূর্যের উজ্জ্বল রেখায়।
মেঘের মাঝে স্নিগ্ধ বৃষ্টি,
ভালোবাসা ছুঁয়ে যায়।
সৃষ্টির সৌন্দর্যে ভরা,
ভালোবাসা অমর সাথে।
মৃত্যুর আগুন জ্বলা,
ভালোবাসা অজ্ঞাত স্বর্গে।
ভালোবাসা সেই নদীর মতো,
যা বহে সব দিকে সব ক্ষণে।
সৃষ্টির গভীর অন্তর্দ্বীপ,
ভালোবাসা অমর বাস্তবে।
৩. “বৃষ্টির পাখি”
বৃষ্টির পাখি বলে ছিলো নাদে নাদে,
মেঘের মাঝে মাতালো ছিলো মন আমার বাদে।
কেমন ভাবছিলো প্রেমের উদাস হাওয়ায়,
জানি না কোনটি পথের পাখি বা বনের পাখি হয়ে বারোবার হাওয়ায়।
ছুটে গেল পাখি মেঘের গাঁধা দিয়ে,
বৃষ্টির ছায়ায় ভাসিয়া পড়ে বাদল চুরিয়ে।
একদিন আমি বৃষ্টির পাখি দেখতে পেতে পেতে,
সে হয়ে যায় বনের পাখি, বনের প্রেমে মাতালো হয়ে।
বৃষ্টির পাখি কখনো ফিরে এসে না,
আমি মনে করি সেই পাখি কোন গলির শিখরে বাস করে।
ভাসিয়া পড়ে মেঘের গাঁধা সে কোথায় গেল,
জানি না সেই পাখি অথবা বনের পাখি হয়ে বারোবার হ
শেষ কথা
আমি নিশ্চিত নয় চে গুয়েভারার পুরো জীবন বা সাহিত্যিক ক্রিয়াধর্ম সম্পর্কে, কারণ আমি তার জন্য সর্বশক্তিমান বা সক্ষম নই। তবে এই কয়েকটি উক্তি ও কবিতা মোটেও প্রকাশ্য এবং সুনাময় কাব্যগ্রন্থিতে রয়েছে। তাঁর কবিতা সম্পর্কে আরও জানতে আপনি তাঁর কবিতা গ্রন্থবিশিষ্ট কাব্যগ্রন্থ অনুসন্ধান করতে পারেন।
আপনার সাহিত্যিক অনুশীলনে আরো উন্মুক্ত হতে হলে সেই কাব্য গ্রন্থগুলি পড়া এবং চে গুয়েভারার ভাববানি উপলব্ধ রয়েছে তা পড়া হতে পারে। তাঁর সৃষ্টিশীল বাণী এবং ব্যক্তিগত উদ্দীপনা আপনার লেখার প্রকৃতি প্রতি আনন্দ ও সৃষ্টির মহিমার প্রকাশনা করতে সাহায্য করতে পারে।
শেষে, আপনার সাহিত্যিক প্রকল্পে ভালো ভাবে সাফল্য কামনা করছি। সাহিত্যিক মহাকাব্য বাঁচুক এবং বৃদ্ধি এবং নতুন আবিষ্কারে আপনার উত্সাহ বজায় রাখুক
