ক্যালি ফস হোমিও ঔষধের উপকারিতা,ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

ক্যালি ফস হোমিও ঔষধের উপকারিতা , আর এর ঔষধ হচ্ছে ‘কেলি সাল্ফ’। কেলি সাল্ফ কী করে।ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  শরীরের সমস্ত অয়েল মলিকুল টেনে এনে লিভারে নিয়ে যায় এবং তেলের অণুকে কনভার্ট করে রক্তকে শোধন করে। পক্ষান্তরে হজমে সাহায্য করে।

ক্যালি ফস হোমিও ঔষধের উপকারিতা



ক্যালিফস মূলত ডাঃ সুসলার কর্তৃক আবিষ্কৃত একটি বায়োকেমিক মেডিসিন। ১২ টি টিস্যু সল্ট রেমিডির ভেতরে কেলিফস অন্যতম একটি ঔষধ। ক্যালিফস ঔষধ টি বার্ধক্যজনিত দুর্বলতায় খুব ভালো কাজ করে।

বিভিন্ন প্রকার স্নায়ুবিক দুর্বলতা, ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  শরীরের কোন অঙ্গের অসাড় অবশ ভাব, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা ইত্যাদি নানাবিধ ক্ষেত্রে ঔষধটি সফলতার সহিত ব্যবহৃত হয়। ঔষধটি সাধারণত ৬x শক্তিতে ব্যবহার করলে খুব ভালো ফল পাওয়া যায়।

তবে পরিস্থিতি ও রোগ লক্ষণ অনুযায়ী উচ্চ শক্তির যেকোনো ফর্মই ব্যবহার করে সুফল পাওয়া যায়। তবে ঔষধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।



জীবনীশক্তি অক্ষুন্ন রাখিবার জন্য যে সমস্ত উপাদানের আবশ্যক, সেই সমস্ত উপাদানের প্রত্যেকেরই মধ্যে ফসফেট অফ পটাস বিদ্যমান রহিয়াছে। মস্তিস্ক, ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  পেশী ও রক্তকণিকাসমূহের মধ্যে এই পদার্থ প্রভুত পরিমাণে বিদ্যমান থাকিলেও শারীরিক সকল প্রকার রস ও বিধান তন্তুসমূহের মধ্যে ইহা অল্পাধিক পরিমাণে বর্তমান রহিয়াছে।

ডাক্তারের পরামর্শ ও স্বাস্থ্য টিপস

 

ইহার দ্বারাই টিশু ও অন্যান্য পদার্ঞের দৃঢ়তা সম্পাদিত হয়। এই পদার্থের অভাব হইলে মানব অধিক দিবস জীবিত থাকিতে পারে না। ইহা অক্সিজেন সরবরাহ করিবার সাহায্যও করিয়া থাকে।


ইহা পচন নিবারক বলিয়া টাইফাস, টাইফয়েড ইত্যাদিতে নিস্তেজ অবস্থা আসিতে পারে না। অন্ডলালার সহিত মিশ্রিত হইয়া ইহা মস্তিস্কের পাংশুবর্ণ প্রস্তুত করিয়া থাকে। উক্ত পাংশুবর্ণ পদার্থ মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর প্রধান উপাদান।

ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  কেলি ফসের অভাব হইলে মানসিক অবসাদজনিত বিবিধ লক্ষণ ও স্নায়বিক দৌর্বল্য, এমনকি স্নায়ুর পক্ষাঘাত পর্যন্ত প্রকাশিত হয়। মানসিক অবসাদ, চিত্ত বিভ্রম, এমনকি উম্মাদ পর্যন্ত এই ঔষধে ভাল হয়।

সকল প্রকার রোগীর ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত দৌর্বল্য ও ধ্বংস দৃষ্ট হইলে কেলি ফসকেই প্রধান ঔষধ বলিয়া গণ্য করা হয়। সকল প্রকার স্রাবই অস্বাভাবিক দুর্গন্ধ প্রধান লক্ষণ। ইহা ওলাউঠা পীড়ার প্রধান ঔষধ। কোন স্থান হইতে আলকাতরার ন্যায় কালচে রক্তস্রাব, ইহার আর একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ।



কে-ফস (পটাসিয়াম ফসফেট) চিকিত্সার প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে ডায়রিয়া হতে পারে । যদি ডায়রিয়া বিরক্তিকর হয়ে ওঠে, তবে এটি দূরে না যাওয়া পর্যন্ত আপনি আপনার দৈনিক ডোজ কমাতে পারেন।ডাক্তার ও অভিজ্ঞতাদের পরামর্শ অনুযায়ী  কিন্তু যদি তা না হয়, তাহলে আপনাকে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করতে হতে পারে। আপনি যে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনুভব করেন সে সম্পর্কে আপনার প্রদানকারীর সাথে কথা বলুন।

(সূত্র:মেডিসিন টিপস)