ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি,মনীষীদের কিছু কথা ও ফেসবুক স্ট্যাটাস

ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি ()
ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি ()

ইসলামে ক্ষমা নিয়ে কয়েকটি উক্তি রয়েছে, যা মুসলিমদের একে অপরের মধ্যে ভালবাসা, সহানুভূতি এবং মহানুভাব উপস্থাপন করে।ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি, কিছু প্রমুখ উক্তি নিম্নলিখিত:

কুরআন শরীফে ক্ষমা: “এবং তাদের অনুমতি দাও এবং মনন্থন কর। তুমি যখন মনন্থন করবে, তখন আমি প্রযুক্তি প্রদান করবো এবং আমি নিশ্চিত করবো আমি যা করি, তা অবশ্যই আপনার সাথে ভালো।” (সূরা আল-ইমরান, আয়াত ۳۱)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “মা হারা, কিংবা দুঃখ পেলে সবার ক্ষমা চাও। আমি আমার রাবের কাছে নির্দোষ এবং নিষ্পাপ হতে চাই।” (হাদিস, সহীহ বুখারী)

কুরআনে ক্ষমা নিয়ে বিশেষ উক্তি: “বিশেষভাবে তাদের যারা অন্তর্বৃত্তিশীল কলমানশীল সম্পদে কৈফিয়াত এবং সাদয়েয়াত পাঠ করে, তাদের জন্য ক্ষমা কর এবং প্রয়োজনে তাদের প্রয়োজনমত প্রয়োজনীয় কর।” (সূরা আল-হাশ্র, আয়াত ২১)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “আল্লাহ আমাদের ধর্মীয় আচরণ করাতে অপেক্ষা করছেন না আর ক্ষমার বিষয়ে এটা আমাদের উপকারে হয়েছে।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

ইসলামে ক্ষমা একটি মূল্যবান গুণ, এবং মুসলিম সমাজে এটি সবসময় প্রশংসিত এবং অনুসরণ করা প্রস্তুতি করা হয়। ক্ষমার মাধ্যমে একে অপরের কম্পেটান্ট গুণাবলী স্বীকার করার সাথে সাথে সমাজ পরিবারে শান্তি এবং সদয় বেতন বজায় রাখা যায়।

 

ক্ষমা নিয়ে ১০ টি ইসলামিক উক্তি

ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি অনেক, তবে এখানে আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক উক্তি উল্লেখ করব।

কুরআনে শরীফে ক্ষমা সম্পর্কিত উক্তি:
“তাদের অনুমতি দাও এবং মনন্থন কর। তুমি যখন মনন্থন করবে, তখন আমি প্রযুক্তি প্রদান করবো এবং আমি নিশ্চিত করবো আমি যা করি, তা অবশ্যই আপনার সাথে ভালো।” (সূরা আল-ইমরান, আয়াত ৩১)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী:
“মা হারা, কিংবা দুঃখ পেলে সবার ক্ষমা চাও। আমি আমার রাবের কাছে নির্দোষ এবং নিষ্পাপ হতে চাই।” (হাদিস, সহীহ বুখারী)

কুরআনে ক্ষমা নিয়ে উক্তি:
“সেই সময়ে প্রার্থনা কর, তোমার রাব থেকে ক্ষমা চাও এবং সারাদিন কারিতা কর।” (সূরা আল-ইনসান, আয়াত ৩২)

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত উক্তি:
“তুমি সারা সময় সহানুভূতির ব্যক্তিগত গুণ প্রদর্শন কর।” (সূরা আল-হিজর, আয়াত ২ৡ)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী:
“আল্লাহ আমাদের ধর্মীয় আচরণ করাতে অপেক্ষা করছেন না আর ক্ষমার বিষয়ে এটা আমাদের উপকারে হয়েছে।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত উক্তি:
“ক্ষমা কর এবং কুশলবর্তী হয়ে চল। তাহলে তোমার রাব তোমাকে সেরা প্রতিদান দেবেন।” (সূরা অল-মুলক, আয়াত ২২)

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত উক্তি:
“যারা সমাধান করতে সদয়, তাদের মহান পুরস্কার প্রদান করা হবে।” (সূরা আল-ইনসান, আয়াত ৩১)

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত উক্তি:
“তোমরা কে কোন অপরাধের প্রতি ক্ষমা কর এবং মোক্ষ নেওয়ার প্রতি ইচ্ছা প্রকাশ কর।” (সূরা আল-ফুরকান, আয়াত ৭ৰ)

ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি
ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

ক্ষমা চাওয়ার ১০ টি উক্তি

ইসলামিক সাহিহ হাদিস ও কুরআন শরীফে ক্ষমা চাওয়ার একাধিক উক্তি রয়েছে। এখানে কিছু প্রমুখ উক্তি উল্লেখ করা হল:

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “যে ব্যক্তি অন্য কাউকে মা-বাবার কাছে শিকার করতে দেয়, তার রগতে আমি সুযোগ দিয়ে ক্ষমা করে দেবো।” (হাদিস, সহীহ বুখারী)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “এমন কেউ যে না দেয় আর না পেয়, তিনি যদি ক্ষমা চায়, আল্লাহ কিছু দেয় আর না পেয়।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত উক্তি: “সমাধান করো, পারিশ্রমিক অনুষ্ঠানে সাদৃশ্য দেখাও, অন্যের কাছে মুক্তি করো এবং দুর্বলতার কাছে কোর্টিয়াসি প্রদর্শন করো।” (সূরা আল-ইনসান, আয়াত ৮)

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত উক্তি: “সে যে অন্যের উপর ক্ষমা করে, এবং অন্য লোকের পাপে সাহায্য করে।” (সূরা আল-মুদাস্সির, আয়াত ৯-১০)

 

ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক উক্তি

 

ইসলামিক উক্তি অধিকাংশই কুরআন শরীফ ও প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর হাদিসে প্রতিফলিত রয়েছে। এখানে কিছু ইসলামিক উক্তি উল্লেখ করা হল:

কুরআনে উক্তি: “মানুষ মানুষের জন্য সৃষ্টি করেছি, এবং মানুষ তার নিজের সামাজিক সহিষ্ণুতা দেখাতেই আমরা তাদেরকে পৃথিবীতে স্থান দেওয়ায় যেন একে অপরের উপর তীব্র শান্তি এবং ভালবাসা বিক্ষোভ করতে পারে।” (সূরা হুজুরাত, আয়াত ১৩)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “আপনিরা অন্যের দোয়ার জন্য চাও, তাতে আপনাদের বরকত আছে।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

কুরআনে উক্তি: “সচ্চা ইমান আমাল দ্বারা সম্পন্ন হয় না, কিন্তু একে অন্যকে ভালোবাসার মাধ্যমে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে হয়।” (সূরা আল-হাশ্র, আয়াত ১১)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “আপনারা যখন অন্যের গুনাহ দেখবেন, তখন তাদের ক্ষমা করতে চেষ্টা করুন এবং আল্লাহ আপনাদেরকে মফিরত করবেন।” (হাদিস, সহীহ বুখারী)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “এমন কেউ নয় যে আর বিতর্ক করে, আবার অন্যের সাথে যুক্ত নয় যে অন্যের অপরাধ করার জন্য তাদের অনুমতি দেয়।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

কুরআনে উক্তি: “সাহায্য স্বীকার করার সময় তাদের ক্ষমা করো।” (সূরা আল-আদিয়াত, আয়াত ১৭-১৮)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “আপনিরা অন্যের হিসেবে যত্নশীল হন, আপনার রাব আপনাদের হিসেবে সত্যিকারের থেকে যত্নশীল।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

কুরআনে উক্তি: “আপনিরা অন্যের উপর সদয় থাকুন।” (সূরা আল-ইনসান, আয়াত ৩০)

 

ক্ষমা নিয়ে ইসলামিক কিছু কথা

ইসলামে ক্ষমা একটি মূল্যবান গুণ এবং এটি মুসলিম সমাজে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ক্ষমা করার কথা একটি প্রশ্নের মাধ্যমে অন্যের উপর প্রেম এবং সদয় ব্যক্ত করার সাথে সাথে সমাজে শান্তি ও সহবাসের বৃদ্ধি করে। নিচে কিছু ইসলামিক কথা উল্লেখ করা হল ক্ষমা নিয়ে:

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত কথা: “তুমি যখন মনন্থন করবে, তখন আমি প্রযুক্তি প্রদান করবো এবং আমি নিশ্চিত করবো আমি যা করি, তা অবশ্যই আপনার সাথে ভালো।” (সূরা আল-ইমরান, আয়াত ৩১)

কুরআনে ক্ষমা সম্পর্কিত কথা: “ক্ষমা কর এবং কুশলবর্তী হয়ে চল। তাহলে তোমার রাব তোমাকে সেরা প্রতিদান দেবেন।” (সূরা অল-মুলক, আয়াত ২২)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “আল্লাহ ক্ষমা করা সমর্থ এবং প্রিয়। অতএব, তুমিও দয়ালু এবং আল্লাহের সাথে এই গুণ বজায় রাখো।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “কেউ তোমার মধ্যে মহান বিপর্যয় করলে সবার ক্ষমা চাও এবং তোমার সাথে যত্নশীল থাকো।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “এমন কেউ নয় যে আর বিতর্ক করে, আবার অন্যের সাথে যুক্ত নয় যে অন্যের অপরাধ করার জন্য তাদের অনুমতি দেয়।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)

প্রফেত মুহাম্মদ (সা.) এর বাণী: “তোমরা অন্যের উপর সদয় থাকুন, তবে আল্লাহ তোমাদেরকে আল্লাহের কল্যাণে উপহার প্রদান করবেন।” (হাদিস, সহীহ মুসলিম)